কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ফেনীতে ভয়াবহ বন্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। আটকে রয়েছে অগণিত গাড়ি, অনেকটা পথজুড়ে ছাড়িয়ে গেছে যানজট। গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) মধ্যরাত থেকে এই অবস্থা। আজ শনিবার দুপুরেও এমন চিত্র দেখা গেছে।
গত সপ্তাহ থেকেই ভারী বৃষ্টিপাতে দেখা দেয় বন্যা পরিস্থিতি। মরার ওপর খাড়ার ঘাঁ হিসেবে ডম্বুর বাঁধ খুলে দেয় ভারত। তাতে নদ-নদীগুলোর পানির উচ্চতা বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। এমন অবস্থায় গ্রাম-শহর পেরিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টও ডুবেছে।
তাতে আটকা পড়েছে বন্যাদুর্গতদের জন্য নিয়ে যাওয়া ত্রাণবাহী ট্রাক-লরি ও ছোটখাটো যানবাহন। দেখা দিয়েছে দীর্ঘ জটলা। ভোগান্তিতে পড়েছেন আরোহীরা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার পরও হচ্ছে না সংকটের সুরাহা।
এদিকে, চট্টগ্রামের সাথে স্বাভাবিক না হলেও সিলেটের সাথে সীমিত পরিসরে শুরু হয়েছে ঢাকার রেল যোগাযোগ। হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, সড়ক থেকে পানি সরে গেলে যানজটের নিরসন হবে।